ইরানের শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক উপমন্ত্রী সাঈদ খাতিবজাদেহ বলেছেন, যতদিন প্রয়োজন ততদিন ইরান ল’ড়া’ই চালিয়ে যেতে প্রস্তুত।

আল জাজিরার সাথে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ইরান ইসরায়েলের “জ*ঘ*ন্য, বেপরোয়া এবং দু*র্বৃত্ত কার্যকলাপ” বন্ধ করার জন্য পদক্ষেপ নিচ্ছে।

খাতিবজাদেহ আরও বলেন যে, ১৩ জুন থেকে শুরু হওয়া “অন্যায়” এবং “অপ্ররোচনাবিহীন” ইসরায়েলি আ*ক্রমণকে “প্রতিহত করতে দেশটি অত্যন্ত দৃঢ়প্রতিজ্ঞ”।

১৯৮০-১৯৮৮ সালের যু*দ্ধ*কে ইরান ইরাকের সাথে লড়াই করে আত্মরক্ষার জন্য কতটা সীমা অতিক্রম করবে তার উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমরা চালিয়ে যাব, আমরা শেষ পর্যন্ত যেতে প্রস্তুত।”

এদিকে দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজের অধ্যাপক মুহানাদ সেলুম বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে ইসরায়েল, আমেরিকা এবং ইরানের মধ্যে যু**দ্ধ শীঘ্রই শেষ হবে।

“আমি মনে করি আমরা এই সংঘা**তের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে আছি, এবং আমি এই মূল্যায়নের সাথে একমত যে এটি দীর্ঘস্থায়ী হবে না। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা ইসরায়েলিদের স্বার্থে নয়,” সেলুম আল জাজিরাকে বলেন।

তবে, ইসরায়েল এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের “ভিন্ন কৌশলগত উদ্দেশ্য রয়েছে এবং এগুলি সমন্বয় করার জন্য খুব কম জায়গা রয়েছে”, তিনি আরও বলেন।

“ইসরায়েলই সা*মরিক অভিযান শুরু করেছে, অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও আনুষ্ঠানিকভাবে এই সংঘা**তে জড়িত। তাদের ইরানকে গাছ থেকে নেমে যাওয়ার পথ দিতে হবে। তাদের কিছু দিতে হবে।”

ইরানের কাছে “প্রতিঘা**ত করার জন্য বেশ কয়েকটি বিকল্প রয়েছে” তাই “তাদের বেরিয়ে আসার পথ দেওয়া” মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইসরায়েল উভয়েরই স্বার্থে, সেলুম বলেন।

মোটিভেশনাল উক্তি