আমরা আমিরাত সরকারের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি বলে মন্তব্য করেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তারেক আহমদ।
সোমবার (১০ মার্চ) বাংলাদেশ প্রেসক্লাব ইউএই-এর সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ভিসা চালুর নির্দিষ্ট সময় বলা সম্ভব নয়, অগ্রগতি গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিশেষ করে দুই দেশের মধ্যে ব্যবসায়িক সম্পর্ক আরও জোরদার হলে সাধারণ ভিসা চালুর সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারে।”
তিনি আরও জানান, এই বিষয়ে ইতোমধ্যে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা আমিরাত সফরে গিয়ে আলোচনা করেছেন। আমরা দূতাবাস থেকেও নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছি, যাতে এই প্রক্রিয়ায় অগ্রগতি আসে।
প্রাতিষ্ঠানিক সার্টিফিকেট জালিয়াতির কারণে আমিরাতের ভিসা চালুর ক্ষেত্রে কিছুটা কম অগ্রগতি হয়েছে।
শ্রম বাজারের স্বচ্ছতা ও জালিয়াতি রোধের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এ কারণে প্রক্রিয়া কিছুটা দীর্ঘ হলেও এটি একটি বাস্তবসম্মত চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
নতুন ভিসা চালুর চেয়ে আরও বেশি জরুরি অভ্যন্তরীণ মালিক (স্পন্সর) পরিবর্তনের সুযোগ। মতবিনিময় সভায় প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ রাষ্ট্রদূতের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, যেসব বাংলাদেশি প্রবাসী দীর্ঘদিন ধরে আমিরাতে কর্মরত, কিন্তু চাকরি পরিবর্তনের সুযোগ পাচ্ছেন না, তাদের জন্য একটি কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
আমিরাতে বসবাসরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের অন্যতম প্রধান আলোচনার বিষয় আমিরাতের সাধারণ ভিসা চালুর সম্ভাবনা। এ নিয়ে নানা গুঞ্জন থাকলেও স্পষ্ট কোনো সময়সীমা এখনো নির্ধারিত হয়নি।
মোটিভেশনাল উক্তি