সোনার দাম আকাশছোঁয়া। ৮০ হাজারের গণ্ডি পার করে গিয়েছে বছরের শুরুতেই। এখনও সোনার দর ঊর্ধ্বমুখী। যাদের সোনার গহনার শখ, তারা অনেকেই বসে হাত কামড়াচ্ছেন চড়া দামের জন্য। সেখানে নাকি সস্তায় বিক্রি হচ্ছে। সত্যিই কি দুবাইতে সস্তায় পাওয়া যায় সোনা? ভারতীয়রা দুবাই থেকে কত সোনা আনতে পারেন?

সত্যিই কি দুবাইতে সস্তা সোনা পাওয়া যায়?

সত্যিই দুবাইতে ভারতের থেকে সস্তায় সোনা পাওয়া যায়। দুবাইতে আলাদা সোনার মার্কেটও রয়েছে। গত সেপ্টেম্বরে দুবাইতে ২৪ ক্যারেট সোনার দাম ছিল ৩১৩.৬৬ দিরহাম, ভারতীয় মুদ্রায় যার অঙ্ক ৭ হাজার ১৩৮.৯৮ টাকা। ভারতেই সেখানে ২৪ ক্যারেট সোনার প্রতি গ্রামের দাম ছিল ৮ হাজার ২২৫ টাকা।

প্রথমত, দুবাইতে সোনা কেনার উপরে কোনও কর বসানো হয় না। ফলে ক্রেতারা শুধু সোনার ওজন অনুযায়ী দাম এবং মেকিং চার্জই দেন। অতিরিক্ত কোনও চার্জ দিতে হয় না।

দ্বিতীয়ত, ইমপোর্ট ডিউটি নেই। দুবাইতে সোনার উপরে কোনও আমদানি শুল্ক বা ইমপোর্ট ডিউটি বসে না। এর ফলে সোনার দাম আরও কম পড়ে।

আকর্ষণীয় ডিল– দুবাইতে সোনার মার্কেটে বিরাট এবং ভীষণ প্রতিযোগিতা। সেই কারণে ক্রেতাদের জন্য বিভিন্ন আকর্ষণীয় ছাড় ও অফার দেওয়া হয়।

পুরুষরা সর্বাধিক ২০ গ্রাম সোনা আনতে পারেন। ৫০ হাজার টাকার মূল্যের সোনার উপরে কোনও কাস্টম ডিউটি দিতে হয় না।

মহিলার দুবাই থেকে সর্বাধিক ৪০ গ্রাম সোনা আনতে পারেন, যা মূল্য সর্বাধিক ১ লক্ষ টাকা হতে পারে। এর থেকে বেশি ওজনের গহনা আনলে কাস্টম ডিউটি দিতে হবে।

মোটিভেশনাল উক্তি

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *