ইরানের তাসনিম সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে যে কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে একটি ক্ষে*প’ণা’স্ত্র অভিযান শুরু হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, এই অভিযানের নাম “বিজয়ের ঘোষণা”।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি প্রধান ইরানি পা*রমাণবিক স্থাপনায় হা*ম*লা*র একদিন পর ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে ভারী বিমান হা*ম*লা*র ঘটনা ঘটেছে। এতে কাতারের রাজধানী দোহায় প্রচণ্ড বি**স্ফো*র*ণ, অ*গ্নিসংযোগ হতে দেখা যায়।
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারি বলেছেন যে আল-উদেইদ ঘাঁটিতে আইআরজিসি আ**ক্রমণ “কাতারের সার্বভৌমত্ব, আকাশসীমা এবং জাতিসংঘের সনদের লঙ্ঘন”।
“আমরা, কাতার রাষ্ট্রে, আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে এই স্পষ্ট আগ্রাসনের সরাসরি জবাব দেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করি,” আল-আনসারি এক বিবৃতিতে বলেছেন।
তিনি আরও বলেন যে কাতারের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আ*ক্রমণটি ব্যর্থ করেছে এবং ইরানি ক্ষে*পণাস্ত্রের সফলভাবে মোকাবেলা করেছে।
ইরানের সুপ্রিম ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল জানিয়েছে যে আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে ক্ষে*প*ণা*স্ত্র হা*মলাটি কাতারের আবাসিক এলাকা থেকে দূরে ছিল।
“এই পদক্ষেপটি বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ কাতার এবং এর মহৎ জনগণের জন্য কোনও হু*ম*কি সৃষ্টি করে না এবং ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান কাতারের সাথে উষ্ণ ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক বজায় রাখতে এবং অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ,” কাউন্সিল এক বিবৃতিতে বলেছে।
কাতারের রাজধানী দোহার কাছে অবস্থিত আল উদেইদ, মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন কেন্দ্রীয় কমান্ডের বিমান অভিযানের সদর দপ্তর হিসেবে কাজ করে এবং প্রায় ৮ হাজার মার্কিন সেনা এখানে অবস্থান করে।
