ফাইল ফটো

রোববার সম্প্রচারিত এক সাক্ষাৎকারে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পিত সিদ্ধান্তে হামাস গাজায় তাদের হাতে ব*ন্দী থাকা জিম্মিদের মুক্ত না করা পর্যন্ত দূতাবাস খোলার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত থাকবে না। মূলত ফ্রান্স ও সৌদি আরবের উদ্যোগেই পশ্চিমা দেশগুলো ফিলিস্তিন রাস্তের স্বীকৃতি দিচ্ছে। রবিবার যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ফিলিস্তিনিকে দেশের মর্যাদা দিয়েছে।

“ফিলিস্তিনে দূতাবাস খোলার আগে এটি আমাদের জন্য স্পষ্টভাবে একটি প্রয়োজনীয়তা হবে,” বৃহস্পতিবার রেকর্ড করা এক সাক্ষাৎকারে ম্যাক্রোঁ সিবিএস নিউজকে বলেন।

ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া এবং কানাডা রবিবার পশ্চিমা পররাষ্ট্রনীতির সমন্বিত, ভূমিকম্পগত পরিবর্তনের মাধ্যমে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার সময় এই সাক্ষাৎকারটি প্রচারিত হয়।

এই পদক্ষেপটি ইসরায়েলের তী*ব্র ক্ষো*ভে*র জন্ম দেয়, যা গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে যু**দ্ধ এবং অ*বরুদ্ধ ভূখণ্ডের ভয়াবহ মানবিক পরিস্থিতির কারণে ব্যাপক আন্তর্জাতিক চাপের মধ্যে রয়েছে।

পর্তুগালও রবিবারের পরে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিল, অন্যদিকে ফ্রান্স জানিয়েছে যে তারা সোমবার জাতিসংঘে অন্যান্য দেশের সাথে এটি করবে।

ম্যাক্রোঁও এই অঞ্চল পুনর্নির্মাণের সময় গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের – যা তারা ভবিষ্যতের সার্বভৌম রাষ্ট্রের অংশ হতে চায় – উচ্ছেদের যে কোনও পরিকল্পনার তীব্র বিরোধিতাও করেছিলেন।

“কিন্তু যদি এই ধরণের পরিকল্পনার পূর্বশর্ত হয় তাদের তাড়িয়ে দেওয়া, তাহলে এটি কেবল একটি পাগলামি,” ম্যাক্রোঁ “ফেস দ্য নেশন” অনুষ্ঠানে বলেন।

“আমাদের উচিত নয় — মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য, ফ্রান্সের বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য — আমরা এই ধরণের প্রকল্পের সাথে পরোক্ষ বা স্পষ্টভাবে সন্তুষ্ট থাকতে পারি না।”

মোটিভেশনাল উক্তি