রবিবার তেল আবিবের কাছে ইরানের ক্ষে*প*ণা*স্ত্র হা*ম*লা’র স্থান পরিদর্শনের সময় জার্মান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলেকজান্ডার ডব্রিন্ড্ট ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেছেন, যা এই মাসের ১২ দিনের যু*দ্ধে*র ধ্বং*সস্তূপের অংশ।

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যু*দ্ধবিরতি ঘোষণার পর মঙ্গলবার শেষ হওয়া যু*দ্ধে’র পর এটি ছিল একজন ঊর্ধ্বতন বিদেশী কর্মকর্তার প্রথম সফর।

তেল আবিবের উপকূলীয় কেন্দ্রের দক্ষিণে বাত ইয়ামম যেখানে ইরানের হা*ম*লা*য় তিন শিশু সহ নয়জন নি*হ*ত হয় সেই ধ্বং*সস্তূপের মধ্যে বক্তব্য রেখে ডব্রিন্ড্ট বলেন, “আমাদের ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন আরও গভীর করতে হবে।”

১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের বিরুদ্ধে বো**মা হা*ম*লা শুরু করে এবং বলে যে এর লক্ষ্য ছিল ইসলামী প্রজাতন্ত্রকে পারমাণবিক অ**স্ত্র তৈরি থেকে বিরত রাখা – যে উচ্চাকাঙ্ক্ষা তেহরান ধারাবাহিকভাবে অস্বীকার করে আসছে।

ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিডিয়ন সার জার্মান সফরকে “সংহতির” নিদর্শন বলে অভিহিত করেছেন এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ইরানের উপর পুনরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছেন।

১৭ জুন, কানাডায় অনুষ্ঠিত জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্জ বলেন, ইরানের পারমাণবিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে ইসরায়েল “আমাদের সকলের জন্য … নোং*রা কাজ” করছে।

ইরানের সাথে ১২ দিনের যু**দ্ধে ৫০টিরও বেশি ক্ষে*প*ণা*স্ত্রের আ*ঘা*তে’র কথা স্বীকার করেছে ইসরায়েল, যার ফলে ২৮ জন নি*হ*ত হয়েছে, কিন্তু কঠোর মিডিয়া বিধিনিষেধের কারণে ক্ষতির প্রকৃত পরিমাণ হয়তো কখনও জানা যাবে না।

সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, ইরানে ইসরায়েলি হা*ম*লা*য় কমপক্ষে ৬২৭ জন বেসামরিক নাগরিক নি*হ*ত এবং প্রায় ৪,৯০০ জন আ*হ*ত হয়েছে।

মোটিভেশনাল উক্তি