ইতালিতে নতুন বসবাসের অনুমতিপত্র পাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশিরা শীর্ষ তিনটি জাতীয়তার মধ্যে রয়েছে। বাস্তবে, সাম্প্রতিক তথ্য থেকে জানা যায় যে নির্দিষ্ট কিছু প্রকল্পের অধীনে প্রবেশের অনুমতিপত্র প্রাপ্ত বিদেশী নাগরিকদের মধ্যে বাংলাদেশিরা শীর্ষে অবস্থান করছে। দেশটিতে বর্তমানে ৫৪ লাখ বিদেশি নাগরিক রয়েছেন।

শীর্ষ ৩ র‍্যাঙ্কিং: ইতালিতে নতুন বসবাসের অনুমতিপত্র প্রাপ্ত অভিবাসীদের মধ্যে বাংলাদেশ এখন রোমানিয়া এবং মরক্কোর সাথে শীর্ষে রয়েছে।

উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি: অল্প সময়ের মধ্যে বসবাসের অনুমতিপত্র প্রাপ্ত বাংলাদেশিদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা শ্রম গতিশীলতা এবং পারিবারিক পুনর্মিলনের প্রবণতা বৃদ্ধির প্রতিফলন ঘটায়। ইতালিতে বাংলাদেশি সম্প্রদায় বৃহত্তম অ-ইইউ জনসংখ্যার মধ্যে একটি।

প্রাথমিক পথ: এই বৃদ্ধির একটি প্রধান কারণ হল ইতালীয় “প্রবাহ ডিক্রি” (ডেক্রেটো ফ্লুসি), যা আইনি চ্যানেলের মাধ্যমে বিদেশী কর্মীদের ভর্তির সংখ্যা বৃদ্ধি করেছে। এই প্রোগ্রামের জন্য বাংলাদেশকে যোগ্য অ-ইইউ দেশগুলির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

মাত্র দুই বছরে বাংলাদেশি নাগরিকের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। ইতালির অর্ধেকেরও বেশি প্রদেশে নতুন ইস্যু করা রেসিডেন্স পারমিট বা বসবাসের অনুমতির ক্ষেত্রে বাংলাদেশিরা এখন শীর্ষ তিন দেশের মধ্যে রয়েছেন।

অতিরিক্তভাবে, ২০২৩ সালে, ইতালিতে প্রথম আশ্রয় আবেদনকারীদের বেশিরভাগই বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন (২৩,০০০), তারপরে মিশর এবং পাকিস্তান, যা মানবিক বা অন্যান্য কারণে জারি করা উচ্চ সংখ্যক পারমিট প্রদানে অবদান রেখেছে।

আঞ্চলিক কেন্দ্রীকরণ: ইতালির অর্ধেকেরও বেশি প্রদেশে নতুন জারি করা আবাসিক পারমিটের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন শীর্ষ তিনটি জাতীয়তার মধ্যে রয়েছে।

সম্প্রদায়ের একীকরণ: বাংলাদেশে নিযুক্ত ইতালীয় রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেছেন যে বাংলাদেশি সম্প্রদায় সুসংহত এবং সফল, অনেক উদ্যোক্তা এবং তরুণ প্রজন্ম ইতালিতে জন্মগ্রহণ করেছে, যা পারিবারিক পুনর্মিলন এবং স্থায়ী বসবাসকে আরও সমর্থন করে।

মোটিভেশনাল উক্তি 

By nadira

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *